অনলাইন ডেস্ক •
বিশ্বের সর্বশ্রেষ্ঠ সি-বিচ হিসেবে গড়ে তোলা হবে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতকে। প্রাচ্য থেকে পাশ্চাত্যগামী বড় আকারের প্লেনগুলো যাতে কক্সবাজার বিমানবন্দর ব্যবহার করতে পারে সে লক্ষ্যেই গড়ে তোলা হচ্ছে এই বিমানবন্দর।
রোববার (২৯ আগস্ট) সকালে কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়ে সম্প্রসারণ কাজের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই প্রকল্পের ফলে কক্সবাজারের স্থানীয় অর্থনীতি শক্তিশালী হবে। করোনার সময়েও কাজ চালু রাখায় সংশ্লিষ্টদের ধন্যবাদ জানান প্রধানমন্ত্রী। সততা এবং দক্ষতার সাথে কাজ চালু রাখার পাশাপাশি নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ করার তাগিদও দেন তিনি।
উল্ল্যখ্য, কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়ে সম্প্রসারণ ও সংস্কারের পর বিশ্বের দৃষ্টিনন্দন বিমানবন্দরগুলোর তালিকায় স্থান পেতে যাচ্ছে কক্সবাজার বিমানবন্দর। এখানে বর্ণিল আলোয় সমুদ্র ছুঁয়ে ওঠানামা করবে বড় বড় উড়োজাহাজ।
দ্রুততম সময়ের মধ্যে এটি হবে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। বিমানবন্দরটির টার্মিনাল ভবনও সাজানো হচ্ছে আকর্ষণীয় ঝিনুক আকৃতিতে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে পর্যটকরা সরাসরি আসতে পারবেন কক্সবাজারে।
কক্সবাজার বিমানবন্দরের বর্তমান রানওয়ে ৯ হাজার ফুট। এটি আরও ১ হাজার ৭০০ ফুটে সম্প্রসারণ করা হচ্ছে। সম্প্রসারিত হতে যাওয়া রানওয়ের মধ্যে ১ হাজার ৩০০ ফুটই থাকবে সমুদ্রের ওপর।
Discussion about this post