সংবাদদাতা •
কক্সবাজারের কুতুবদিয়ার বড়ঘোপ ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ড়ের পিলটকাটা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে আইনশৃংখলা বাহিনীর গুলিতে আবদুল হালিম (৩৫) নামে একজন নিহত হয়েছে।
সোমবার (২০ সেপ্টেম্বর) বেলা ১২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার পিলটকাটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও কুতুবদিয়া সরকারি কলেজ কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ বন্ধ রয়েছে।
সংঘর্ষের ঘটনায় অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। তাদের মাঝে আহত ১৮ জনকে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে রেফার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন কুতুবদিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের দায়িত্বরত চিকিৎসক মো. শরীফ।
নিহত আবদুল হালিম বড়ঘোপ ইউনিয়নের গোলদারপাড়া এলাকার মোহাম্মদ হোসেনের ছেলে এবং ৭নং ওয়ার্ড় আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলে জানা গেছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, কিছুলোক ভোট কেন্দ্রে উশৃংখল পরিবেশ সৃষ্টি করে ব্যালট পেপার ছিনতাইয়ের চেষ্টা করে। এটি রদ করতে জটলার ভেতর ঢুকে যান হালিম। ছিনতাই ঠেকাতে আইনশৃংখলা বাহিনীর এক সদস্য গুলি চালালে গুলিতে আবদুল হালিম আহত হয়। তাকে উদ্ধার করে কুতুবদিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে দায়িত্বরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
কুতুবদিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ মো.ওমর হায়দার ভোটকেন্দ্রে গোলযোগ সৃষ্টির চেষ্টা রদ কালে আবদুল হালিম নামে একজন নিহত হয়েছে বলে নিশ্চিত করেন। নিহতের লাশ কুতুবদিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রয়েছে। নিহত ব্যক্তি নৌকা প্রতিকের প্রার্থীর সমর্থক বলে জানান তিনি।
কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মুজিবুর রহমান বলেন, আবদুল হালিম আইন শৃংখলা বাহিনীর গুলিতে নিহত হয়েছেন।
Discussion about this post