‘জাস্টিস ফর ক্লাইমেট চেইঞ্জ’-তরুণদের দ্বারা সংগঠিত এ সংগঠনটি ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করছে। তারা বলছে, ‘আমরা জলবায়ু শরণার্থী হতে চাই না। জলবায়ু পরিবর্তন শুধু তরুণদের ইস্যু নয়। সবাইকে একযোগে এগিয়ে আসতে হবে।’
জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে বিশ্বের যেসব দেশ সবচেয়ে অরক্ষিত অবস্থায় রয়েছে-বাংলাদেশ তার মধ্যে অন্যতম। দেশটির লাখ লাখ নাগরিক নানা সময়ে ঘূর্ণিঝড়, বন্যা, জলোচ্ছ্বাস, দাবদাহ ও খরার মতো মারাত্মক প্রাকৃতিক দুর্যোগের মুখোমুখি হয়েছে এবং সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির কারণে গাঙ্গেয় ব-দ্বীপের অনেক অংশ ডুবে যাবার আশঙ্কায় রয়েছে।
বৈশ্বিক জলবায়ুর পরিবর্তন কিছু কিছু অঞ্চলের আবহাওয়ার সংকটময় অবস্থাকে আরও শোচনীয় করে তুলবে এবং উপকূলীয় অঞ্চলে বসবাসকারী মোটামুটি ঝুঁকিতে থাকা মানুষকে আরও বেশি হুমকির মুখে ফেলবে। তাই ‘জাস্টিস ফর ক্লাইমেট চেইঞ্জ’ মানুষকে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা বিষয়ে সচেতন করবার জন্য কাজ করে যাচ্ছে।
এ নিয়ে মানুষকে সচেতন করতে ‘জাস্টিস ফর ক্লাইমেট চেইঞ্জ’–এর উদ্যোগে শুক্রবার (৩০ ডিসেম্বর) একটি জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলাবিষয়ক প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত হয়েছে।
উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ৩নং ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জনাব এ কে এম জাহাঙ্গীর আজিজ।
তিনি বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন হচ্ছে আমাদের সচেতন হতে হবে। পৃথিবী কে রক্ষার জন্য আমাদের কাজ করতে হবে। বেশি বেশি বৃক্ষরোপণ করতে হবে এবং জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলা বিষয়ে আমাদের আওয়াজ তুলতে হবে, মানুষ কে বোঝাতে হবে।
[দূষণ মুক্ত হয়ে পৃথিবী সুন্দর হোক]
Discussion about this post