ইব্রাহীম আজাদ–এর টাইম লাইন থেকে –
২০১৭সালের ২৫ই আগষ্ট থেকে যখন মায়ানমার সরকারের নির্যাতনে অতিষ্ট হয়ে রোহিঙ্গা শরনার্থী গুলো বাংলাদেশে প্রবেশ করে তখন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে তাদের থাকা খাওয়ার ব্যবস্তা করেছিল আমাদের উখিয়া টেকনাফের সর্বস্তরের জনগন।
উখিয়া টেকনাফের মানুষ রোহিঙ্গাদের থাকার জায়গা দিয়েছে, সামর্থ অনুযায়ী খাওয়ার দিয়ে তাদের কে বেচে থাকার জন্য স্বপ্ন জাগিয়েছে।
রোহিঙ্গাদের আগমন যখন দিন দিন বাড়তে থাকে, তখন বিভিন্ন ধরণের এনজিও তাদের পাশে এসে দাড়িয়েছে, কিন্তু এনজিও কর্মকর্তা গুলো এই জনপদের রাস্তাঘাট ও এলাকা চিনত,না তখন সেই এনজিও ও কর্তাদের সহযোগীতা করেছে উখিয়া টেকনাফের শিক্ষিত ছেলে মেয়ে গুলো।
ধীরে ধীরে রোহিঙ্গা শরনার্থী গুলো যখন নিজেদের থাকার ও খাওয়ার স্থায়ী ঠিকানা খুজে পেয়েছে, ঠিক তখনী, এনজিও কর্মকর্তা গুলো স্বজনপ্রীতি ও অপকর্মে লিপ্ত হয়ে যাচ্ছে, শুরু করেছে স্থানীয় শিক্ষিত যুবক যুবতীদের চাকরি থেকে ছাটায় করা।
গুপনে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে এনজিও এর কর্মকর্তাদের ভাই, খালাত ভাই, মামাত ভাই, শালা, দুলা ভাই, ভোন, ভাগনী, ভাতিজিদের।
স্থানীয়য়রা যখন চাকরির জন্য প্রজেক্ট ম্যানেজারের কাছে টাকা খরছ করে সিবি জমা দেয়, তখন ওই সিবিটা বস্তা বরে রাখে, খোজ নিতে গেলে জবাব দেয় বিদেশী এইচআর এর সাথে কথা বলেন আমার কিচু করার নাই, বাস্তবে তথক্ষণে ওই প্রজক্ট অফিসার তার প্রচন্দের সব লোক নিয়োগ দিয়ে ফেলেছে, তার মধ্যে কেউ তার আপতিও বা কেউ টাকার লেনদেনে।
এনজিও কর্কমর্তা মহোদয়গন মনে রাখবেন, রোহিঙ্গা গুলো থাকে এই উখিয়া টেকনাফ, তাদের থাকার জায়গা দিয়েছে এই উখিয়া টেকনাফ বাসি, বিদেশী গুলোর নিরাপত্তা দিচ্ছে এই উখিয়া টেকনাফ বাসি, আর আপনারা যারা ঢাকা, বগুড়া, রংপুর রাজশাহী, কুমিল্লা সহ অন্যআন্য জেলা থেকে আগত এনজিও এর সিনিয়র কর্মকর্তা বৃন্দ আপনাদের ও সম্মান দিচ্ছে এই উখিয়া টেকনাফ বাসি।
সভ্য সমাজে এসে অসভ্যতার পরিচয় দিবেন্না, উখিয়া টেকনাফ বাসি এখন ও সভ্যতার পরিচয় দিয়ে যাচ্ছে, অনতিলম্বে আপনাদের স্বজনপ্রীতি বন্ধ করে স্থানীয় শিক্ষিত বেকার শিক্ষিত ভাই বোন’দের নুন্যতম ৫০%চাকরীর সুযোগ সৃষ্টি করুন, অন্যতায় আপনাদের অনিয়ম ও অবিচারের বিরুদ্ধে উখিয়া টেকনাফের ছাত্র সমাজকে সাথে নিয়ে সমোচিত জবাব দেওয়া হবে।
জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু।
[বিঃদ্রঃ লেখকের হুবহু লেখা বিডি দর্পণ-এর সকল পাঠকদের উদ্দেশ্যে তুলে ধরা হয়েছে]
Discussion about this post