গতকাল ২২/০৫/২০২১ ইং তারিখ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মাননীয় উপজেলা নির্বাহী অফিসার উখিয়া, প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা উখিয়া, গোয়েন্দা বিভাগের সদস্যগণ, স্থানীয় ইউপি সদস্য, গ্রাম পুলিশসহ জামতলি হতে ৩০ কেজি করে ২০ বস্তা চাউলে ৬০০ কেজি ও বিভিন্ন ব্যবসায়ীক প্রতিষ্ঠানের লগো সম্মলিত ৫০ কেজি ওজনের ৯৭ বস্তা চাউল যার মোট ওজন ৪৮৫০ কেজি সহ সর্বমোট ৫৪৫০ কেজি চাউল আটক করিয়া পালংখালী ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডের সম্মানিত ইউপি সদস্য জনাব নুরুল আমিন মেম্বারকে জিম্মা প্রদান করা হয়। উক্ত চাউলগুলা ভিজিডি উপকারভোগী মহিলারা একসাথে ৫ মাসের চাউল পাওয়াতে বিক্রি করেছে। আটককৃত চাউল বিক্রিতে অত্র পালংখালী ইউনিয়নের সংশ্লিষ্ট কোন কর্মচারি ও জনপ্রতিনিধি জড়িত নাই ও ছিলনা। অথচ, উক্ত চাউল আটকের পর হতে কিছু স্বার্থন্বেষী ব্যাক্তিরা সঠিক তথ্য জানার পরও মিথ্যে গুজব ছড়ানোর পায়তারা চালাচ্ছে। প্রকৃত পক্ষে উক্ত চাউল গুলো উপকারভোগী মহিলারা বিক্রি করেছে তা অত্র ইউনিয়নের প্রায় মানুষ জানে।
এব্যাপারে উপজেলা প্রশাসন ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের পরামর্শক্রমে আইনী পদক্ষেপ নেওয়া হইয়াছে। যাহা আইন প্রয়োগ কারী সংস্থা তদন্ত ক্রমে ব্যাবস্থা নিবেন। তাছাড়াও এব্যাপারে উপজেলা প্রশাসন একটি তদন্ত টিম গঠন করবেন। বর্তমানে উক্ত চাউলের ব্যাপারে আইনী পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে সেহেতু মন্তব্য করতে আমি রাজি নই।
এব্যাপারে বিভিন্ন মোবাইলের ফেসবুক স্ট্যাটাসের এ ভুল লিখনীতে বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য সকল সংবাদকর্মী ও জনসাধারণের প্রতি অনুুরোধ জানাচ্ছি।
এম. গফুর উদ্দিন চৌধুরী
চেয়ারম্যান,
পালংখালী ইউনিয়ন পরিষদ,
উখিয়া, কক্সবাজার।
Discussion about this post